ফিরে পেতে চায় এ মন সেই সোনালী দিন

মিনা কার্টুনের মিনারও আজ বিয়ে হয়ে গেছে সেও আজ ঘর-সংসার সামলাতে ব্যস্ত 

• টম অ্যান্ড জেরির জেরি টাও আর আমাদের মাঝে নেই। আর টম ও এখন বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছে।

• মিস্টার বিন এখন ব্যস্ত হলিউড নিয়ে।        •সিসিমপুরের ইকরি, সিকু, হালুম, টুকটুকিও আজ ভার্সিটিতে পড়ে।

• "ইত্যাদি" তেও আজ রসকস নেই।

• "Boost" কিনলে আজ ব্যাট ফ্রি দেয়না।

• চিপসের প্যাকেটের সাথেও আজ স্টিকার, খেলনা, সৈন্য ফ্রি দেয় না।

• নোকিয়া ফোনের সাপটাও আজ বুড়ো হতে হতে মৃত প্রায়। 

• স্মৃতির পাতায় আজ ধূসর শৈশব

ছোটবেলায় ভাবতাম কবে বড় হবো। আজ বড়ো হয়ে ভাবছি,সেই ছোটবেলা টা যদি আরেকটি বার ফিরে পেতাম।🙂🍓

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

প্রতিদিন গাছে জল দেয়ার মতো করে নারীকে একটু একটু করে ভালোবাসবে।

তুমি পুরুষ তুমি নারীকে ভালোবাসবে, যত্ন করবে আগলে রাখবে, প্রতিদিন গাছে জল দেয়ার মতো করে নারীকে একটু একটু করে ভালোবাসবে।  তবেই না তারা বৃক্ষের মতো ঠায় দাঁড়িয়ে থাকবে তোমার পাশে চিরতরে। তারা সর্বস্র বিলিয়ে তোমায় ভালোবাসা দিবে।

যে নারী ধমকের সুর শুনেই কেঁদে ফেলে, তাকে বুকে জড়িয়ে আলতো করে বুঝালেই, তোমার জীবন যুদ্ধে ঢাল হয়ে দাঁড়াবে। একি সাথে পথ চলার জন্য প্রস্তুত থাকবে।

নারীকে কখনোই আঘাত দিও না, নারীর মন যে ভীষণ নরম একদম ভেঙে গুড়িয়ে যাবে।

একজন নারী যতটা ভালোবাসতে জানে, ঠিক ততটাই ঘৃ*ণাও করতে জানে এবং একজন নারী চাইলে জীবন যুদ্ধে অনেক বেশি শক্তিশালীও হতে জানে।

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

অবহেলা

মাত্রাতিরিক্ত অবহেলা পেলে মানুষ শুধু ভেঙ্গেই পড়ে না,ধীরে ধীরে মায়া কাটিয়ে নিজেকে সরিয়ে নেয়!

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

এ দেশে মেধা বিক্রিতে এগিয়ে গিয়ে প্লেটে রুপান্তর হয়

মেধা(Talent) এভাবে প্লেট হয়ে গেছে, আর গাধারা টাকার বিনিময়ে মানুষ এবং সমাজ গড়ার দায়িত্বে!😎

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

প্রিয় ফড়িং

ভরা পূর্ণিমায় এসেছিলে জীবনে তীব্র স্রোতের মতো,আচমকা মেঘ এসে আড়াল করে দিলো আকাশটা,নিমিষেই থমকে গেছে পরিণত প্রেম।

রোজ তোমায় জোছনা হয়ে ছোঁয়ে দিতে ইচ্ছে করে

ভালোবাসলে মানুষ বড্ড বেশি আবেগপ্রবন হয়,অনর্গল অশ্রু ঝরে নিস্তব্ধে।

কোনদিন পাবোনা জেনেও খুব করে পেতে চাওয়ার নামই বোধহয়  ভালোবাসা।💔

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

কেনো হতাশায় ভুগছেন?

হতাশার কিছু নেই, তুমি যাকে ছাড়া বাচবেই নাহ্। একদিন দেখবে, তার করা অবহেলা গুলোই তোমাকে নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে।

꧁ 𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶 ꧂

উপহার দিতে হলে আপনার মনটাকে দিয়ে দিন।

ভালোবাসার মানুষকে এটা ওটা উপহার দিয়ে না পটিয়ে, 

সত্যিকারের ভালোবাসা দিয়ে আগলিয়ে রাখো । 

দেখবে তুমি ওরে পেয়ে গেলে জড়িয়ে ধরে তোমাকেই বলবে আমি আমার সর্বচ্চ উপহার পেয়ে গেছি।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

সমাজে কিছু মানুষ আছে যারা সুদক্ষ উপায়ে ভদ্রবেশে অন্যের ক্ষতি করে বা অন্যকে সুনিপুনভাবে কষ্ট দেয়,

কিছু মানুষ শুধু অন্য মানুষের দোষ খুজে বেড়ায়,নিজের ভুল বুঝতে পারে না।

সমাজে কিছু মানুষ আছে যারা সুদক্ষ উপায়ে ভদ্রবেশে অন্যের ক্ষতি করে বা অন্যকে সুনিপুনভাবে কষ্ট দেয়, কিংবা যাদের ভালো ব্যবহার আসলে এক কথায় অভিনয়, তাদের আগে থেকে চেনার কোনো উপায় আছে কি? যাতে করে এইসব ঠক মানুষদের পাল্লায় মানুষ না পরে। 

সবসময় নিজেকে বড় ভাবে আর অন্যকে ছোট করে।নিজের চিন্তা - চেতনা কে এত বেশি প্রকট করে যা তার জন্য একটা সময় তার নিজেরই চরিত্র এর প্রকাশ ঘটায়।অবশ্য এটা তার চিন্তা -চেতনার বাইরে। তা না হলে কি আর মানুষের মুখে এক আর অন্তরে আরেক। শুধু মনে করে সমাজ মাধ্যম গুলোতে মুখরোচক কিছু লিখে সেটা পোস্ট করলেই বুঝি মহা পন্ডিত হয়ে গেল।ধিক্কার সেসব মানুষদের যারা অন্যকে নিয়ে কিছু লিখার আগে তার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ না করেই নেতিবাচক ধারণা পোষণ করে।
এটা আমার জীবন কাহিনী এর সামান্য অংশ যারা আমার সাথে মুখের মিল রেখে আমারই পিঠে ছুরি দিয়ে আঘাত করেছে।একটা কথা মনে রাখবেন আল্লাহ তায়ালা যাকে সম্মান দিবেন দুনিয়ার কারো শক্তি নেই তা অবমাননা করবার

একটা ছেলে একটা মেয়ে কখনো বন্ধু হতে পারে?

শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"

--

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"

--

সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।

আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।

তবে তাদের এই মন্তব্য গুলোকে জোরালো ভাবে সমর্থন দিচ্ছে Flirtationship যার অর্থ হচ্ছে ছিনালি করা। কড়া ভাষায় বলতে গেলে নোংরামি করা বা সেক্স্যুয়াল এট্রাকশন । বিগত কয়েক বছর আগেও আমরা ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্বকে শ্রদ্ধাবোধের জায়গা থেকে দেখতাম অনেকটা ভাই-বোনের মতো । কিন্তু বর্তমান সময়ে তা অনেকটা এগিয়ে Friendship থেকে Flirtationship এ রূপ নিয়েছে আর এটা পাশ্চাত্য সাংস্কৃতির দর্শন থেকে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে বর্তমান সময়ে গার্ল ফ্রেন্ড, বয় ফ্রেন্ড সম্পর্ক থেকে এটাই বেশী জনপ্রিয় এর কারন হচ্ছে এতে কারো প্রতি কারো কোনরূপ দায়বদ্ধতা থাকে না, কোন কমিটমেন্ট থাকে না।

আশা করি বুঝাতে পেরেছি,, আপনার মূল্যবান মন্তব্য করতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদ

যে মানুষটা ভালোবাসায় ব্যর্থ হয়েছে,,,

যে মানুষটা ভালোবাসায় ব্যর্থ হয়েছে,,, 

অর্থাৎ, আপনি যে মানুষটাকে সব কিছু উজাড় করে ভালোবেসেছেন, পৃথিবীর  সকল প্রেম তাকে দিয়েছিলেন কিন্ত তবুও তাকে আপনার জীবনে সারাটা জীবনের জন্য আগলে রাখতে পারেননি। কোনো এক কারনে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে আপনাদের, হ্যা আমি আপনার বিচ্ছেদের কস্টটা অনুভব করতে পারছি।  একটা কথা ভেবে দেখুন তো স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেও কিন্তু রাধাকে এতটা ভালোবাসা দিয়ে, এতটা প্রেম দিয়েও তাকে পায়নি   তাই নিজেকে কখনোও ব্যর্থ প্রেমিক ভাববেন না।  আপনার সেই প্রেমিকাকেও কোনো অভিশাপে জড়াবেন না, কারন আপনি তাকে ভালোবাসেন। আপনি দূর থেকে এমন কিছু করে দেখান তার জন্য, যেটা গোটা সমাজ আপনার প্রেমের তারিফ করেন। এবার বলবো যারা প্রেম করে সফলতা পেয়েছেন তাদের কথা,, যারা প্রেমে সফল হয়েছেন একসাথে আপনার দূজন সারাজীবনের জন্য আবদ্ধ হতে পেরেছেন।  আসলে তাদের মতো সৌভাগ্যবান এই সংসারে আর দুটি নেই। আপনি হলেন প্রকৃত সুখি মানুষ কারন আপনার ভালোবাসা পূর্ণতা পেয়েছে।

Mridul Chandra

ফেইসবুকে আপনার এলাকার আজীব বাসিন্দাদের রাখলে যা হবে আর কি।

ফেইসবুকে আপনার এলাকার আজীব বাসিন্দাদের রাখলে যা হয় আর কি।

১/ প্রথমেই কে কে আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে আছে সেই বিষয়ে ওই আজীব বাসিন্দারা তদন্ত কমিটি গঠন করবে।

২/ যদি এলাকার কোনো মেয়ে আপনার ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিয়াই বসে, তাইলে আপনার সর্বনাশের কমতি থাকবেনা।

৩/ রাস্তা ঘাটে সেই আজীব বাসিন্দাদের সাথে দেখা হলেই বলবে, কিরে অমুকে তোর ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিলো কেনো।

ঘটনা কি " ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায়" হ্যানো ত্যানো।

৪/ যদি এলাকার কারোর ক্রাশ/প্রেমিকা আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে দূর্ভাগ্যবসত চলেই আসে। তাহলে ওই প্রেমিকের ঘুম নস্ট হইয়া যাইবে আর সেই প্রেমিক মহাশয় আপনাকেও ঘুমাতে দেবে না সুস্থভাবে নিশ্চিত থাকুন।

৫/ ফেইসবুকে সক্রিয় আপনি থাকবেন, কিন্তু মাথা ব্যাথা হবে সেই প্রেমিকের।

৬/ রাত বেরাতে প্রেমিক ম্যাসেজ করবে আপনাকে,  ভাই একটা কথা ছিলো, কিভাবে যে বলবো। 

কাল দেখা হলে বলবো। 

আর কিছুদিন পর বলবো, ভাই এতো রাতে অনলাইনে কি।

৭/ কিরে এতো রাতে ফেইসবুকে কি 🤔 ওইদিকে তো অমুকের ক্রাশ লাইনে আছে আর তুইও লাইনে আছো।  ব্যাপারটা কি রে "ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায় 😑

৮/ আর যদি আপনার সাথে এলাকার সেই আজীব বাসিন্দাদের কারোর ক্রাশের সাথে আপনার ইনবক্সে কোনো এক বিষয়ে কথোপকথন হয়েই যায়। আর যদি সেই চ্যাটলিস্ট কোনোভাবে ভাইরাল হয়। তাহলে ভাববেন আপনি এই কথার সাগরে ভেসে যাচ্ছেন।

৯/ আর হ্যা আপনার আপলোড করা ছবিতে কে কি রকম রিয়্যাক্ট করলো সেটা আপনাকে কস্ট করে দেখতে হবে না।  এটা সেই আজীব বাসিন্দাদের কাজ, ফালতু কেনো কস্ট করতে যাবেন আপনি 🤔।

শুধু তাদের জিজ্ঞেস করতে পারেন, কয়টা লাভ রিয়্যাক্ট দিলো আর কয়টা মাইয়া আর কয়টা পোলায় রিয়্যাক্ট দিলো।

১০/ ভাগ্যিস যদি আপনার সেই এলাকার আজীব বাসিন্দাদের সাথে "misunderstanding" হয়েই থাকে কখনও। তাহলে আপনার পিছনে মিডিয়ার মতো পড়ে থাকবে। 

যেমন রাস্তার কুকুরদের সামনে থেকে খাবার নিয়ে গেলে হুমরি খেয়ে পরে ঠিক তেমনি ভাবে আপনার পিছনে লাগবে।

এবার আসি পোস্ট নিয়ে

১১/ আপনি যদি "মিমার" হয়ে থাকেন। তাহলে দয়া করে এলাকার ওই সকল আজীব বাসিন্দাদের থেকে দূরে থাকুন ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে।

এটাই আপনার জন্য শুভ। 

১২/ আর হ্যা ভুলেও এলাকার ছোটদের আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে জুড়বেন না। কারন ওদের মস্তিষ্ক খুবই স্বচ্ছ হয় ,  উঠতি বয়স বুঝেনিতো ওরা আপনার পোস্টে যতগুলো লাভ রিয়্যাক্ট দেখবে  ওরাও ভাববে ঠিক ততগুলাই আপনি প্রেম করেন।

So be careful

আর বাকিটা আপনার ইচ্ছে।

হ্যা আমি কমলাকান্ত বাবুই ঠিক আছি 🙂

Mridul Chandra

🙃

-সিগারেট খান?

-মাঝেমাঝে।

-বিয়ের পর ছেড়ে দিবেন।

-কেন?

-সিগারেটের গন্ধ সহ্য হয় না আমার।

-কার সিগারেটের গন্ধ অসহ্য লাগলো?

-উফ! এত প্যাচান কেন?

-আচ্ছা। ছেড়ে দিলাম।

-যেদিন সিগারেট খাবেন সেদিন আমার কাছে

আসবেন না। ভালোবাসা বন্ধ!

-সিগারেট খেয়ে লেবুপাতা ঘষে আসবো মুখে।

তাহলে হবে?

-না। বাদ দিবেন টোটালি!

-অ!

-আর একটা কথা!

-জি বলুন।

-আমাকে পছন্দ হয়েছে আপনার?

-আপনি তো দেখতে পুরোই আমার এক্স

গার্লফ্রেন্ডের মতো।

-ওহ! শুনেন আমারও একটা অতীত আছে। এ নিয়ে

ঘাটাঘাটি করবেন না।

-বুঝলাম।

-আর বিয়ের পর ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চাবেন না।

কে লাইক কমেন্ট করলো এই নিয়ে ঝগড়া

করতে পারব না।

-আচ্ছা।

-তাছাড়া আমার কিছু ছেলে বন্ধু আছে। এ নিয়ে ভুল

বোঝবুঝি চলবে না।

-হুম।

-আর আমার কিছু কথা ছিল।

-আরো?

-হু

-বলুন

--আমি খুবই স্বাধীনচেতা মেয়ে। বিয়ের পর

ইচ্ছে হলে জব করব ইচ্ছে হলে ছেড়ে দিব এ

নিয়ে মাথা ঘামাতে পারবেন না।

-হু

-আর সামন্ত প্রভু সেজে থাকা চলবে না। নিজের

কাপড় নিজে ধুবেন, সম্ভব হলে আমারটাও ধুবেন।

-আর?

-সপ্তাহে দুইদিনের বেশি রান্না করতে পারব না।

কাজের মেয়ের হাতের রান্না খেতে গিয়ে

উশখুশ করা চলবে না। প্রয়োজনে আপনিও

সপ্তাহে দুইদিন রান্না করবেন।

-আর?

-ডিশ বিল, বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল দেয়া, বাজার করা এইসব

যাবতীয় কাজ আপনি করবেন। আমাকে আদেশ করা

চলবে না।

-আর?

-রাতে মশারি আপনি টানাবেন।

-আর?

-আর কিছু না। আপাতত এতেই চলবে।

-তবে আপনাকে পূজা করব কবে?

-পূজা করবেন মানে?

-নাহ! ওই যে ফুলটুল এনে বউকে দিতে হয় না?

সেটাই আর কি!

-ওহ! আপনার ইচ্ছে।

-হুম।

-একটা কথা জিজ্ঞেস করার ছিল।

-জি, করুন

-আপনার গার্লফ্রেন্ডের কথা বলছিলেন যে,

আমার মতন দেখতে। তা ব্রেক আপ হলো

কেন?

-ওই তো প্রতিদিন এক চেহারা দেখতে দেখতে

বিরক্তি এসে গিয়েছিলো। তাছাড়া স্বভাবে একটু

স্বৈরাচারী মনোভাব ছিল আপনার মতন।

-কি?

- কিছু না।

.

রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে এসে সিগারেট

ধরালাম।নাহ! এইসব বিয়ে শাদীতে পোষাবে না

আমার! কমলাকান্ত হয়ে থাকাই ঢের ভালো!

😔

ভালো থাকার অভিনয়

🥺

 “ছোট্ট একটি মিথ্যা বলে কাউকে হারানো টা খুব সহজ।
কিন্তু ,তাকে হাজার টা সত্য বলেও ফিরে পাওয়া টা অনেক কঠিন”

ভালো থাকিস,,,,

অপেক্ষার স্বার্থকতা

অপেক্ষার স্বার্থকতা

আমার ভালোবাসা সেদিন সার্থক হবে…
যে দিন ভালোবাসার মানুষটি ১
ফোটা চোখের জল ফেলে বলবে…
আমি শুধু তোমাকেই ভালোবাসি।

আমার অপরাধ আমি অপ্রতিষ্ঠিত, এই অপরাধ সব ছেলের

কপাল করে কি এক ভাগ্য নিয়ে জন্মেছি! প্রিয় মানুষ টাকে আপন করে নিতে পারছি না!😭💔

অপ্রতিষ্ঠিততার দোহাই নিয়ে আজ তাকে হারিয়ে ফেলতেছি!😓

ছেলে প্রতিষ্ঠিত না হলেও সে বিয়ে করতে পারবে এমন রীতি প্রচলন নেই কেন এই দেশে!🥺💔

এই রীতি প্রচলন থাকলে তো আর কেউ তাদের প্রিয় মানুষকে হারাতে হতো না!☹️

আমার চোখের সামনে অন্য কারো হাতে ওর সিথিতে সিঁদূর দিবে আর আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবো! চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া যে আর কিছুই করার নেই!😐💔

কেউ দেখবেনা আমার ভেতরের নীরব আর্তচিৎকার! কেউ দেখার বিন্দুমাত্র চেষ্টাও করবে না!😓💔

তাকে আমি হারিয়ে ফেলতেছি!🥺

চাইলেই সেই আগের মতো কথা বলতে পারবো না! রাত্রিবেলায় তাকে ফেইসবুকে পোক দেয়া হবে না!😓

চাইলেই আর তাকে ভিডিও কলে মুখ ভেঙচি দেওয়া হবে না! তাকে আর প্রিয় নামটা ধরে ডাকা হবে না!😢

প্রিয় নামটি " S***@" বলে ডাকলে সেও আর "hm" বলে রিপ্লে দিবে না! 😓💔

ওহ "hm" বলে রিপ্লাই দেওয়ার পর আমিও আর "Vlobashi" কথাটা বলবো না!😢💔

চাইলেই আর তাকে ভালোবাসি বলা হবে না!😭

শত করে চাইলেও তার ধমক খাওয়া হবে না! চাইলেও আর তার ধমক এর পর মুখে হাত রেখে চুপ থাকাটা হবে না!😓💔

ভিডিও কলে আর ইসারা দিয়ে তাকে বলা হবে না "বুকে ঘুমাবি!" বুকে ঘুমাবি শুনে তার লজ্জার হাসিটা আর দেখবো না!😓💔

ভিডিও কলে ওর কপালে "চুমু" খাওয়া আর হবে না!😢

ভিডিও কলে ওর কপালে চুমু খাওয়ার পর ওর মিষ্টি হাসিটা আর দেখবো না!😓💔

চাইলেও আর দেখা হবে না!😭💔

ওর হঠাৎ করেই পায়ে ব্যথা উঠতো!

ব্যথা উঠলে সে আমাকে বলতো, "পা টা টিপে দে না!" পায়ে ব্যথা উঠলে আর কেউ বলবে না "পা টিপ দে!"🥺💔

ওর 'চা' খাওয়ার প্রচুর নেশা ছিল!

সকাল বেলা এখন আর 'চা' খালি পেটে খেলে আমি আর বকা দিবো না! কারণ বকা দেওয়ার অধিকার আর থাকবে না!😢💔

দেরি করে রিপ্লে দিলে এখন আমি আর সন্দেহ করবো না!😢

বানিয়ে বানিয়ে আর বলবো না, "পটোইল্লার লগে নে প্রেম করোর!"🙂

লাইনে আসা মাত্রই তুমিও আর স্ক্রিনশট তুলে দিবে না ইনবক্স এর!🌚💔

তুমি কিন্তু জানো যে আমার প্রচুর রাগ! অল্পতেই আমি রেগে যাই! তুমিও অনেক রাগী!🌸

কিন্তু বিশ্বাস কর,

তোমার প্রতি কেনো জানি আমার রাগ হতো না! কিছুটা অভিমান হতো কিন্তু তোমার মেসেজ আসার সাথে সাথে অভিমানটা উধাও হয়ে যেতো!❤️🥀

যেখানে রাগ-অভিমানটা অন্যদের বেলায় ৩/৪ দিনও থেকে যেতো! তোমার বেলায় সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র!😇🌸

খুব ভালোবাসি তোমাকে!❤️

যার জন্য এতো রাগী হওয়া সত্ত্বেও তোমার উপর রাগ করতে পারিনি কখনো!🖤

তোমাকে তো আমার করে ফেলাম না! অন্যের হয়ে যাবে পরশু!😢

জানো,

তোমার প্রতি না আমার কোন অভিযোগ নেই! শুধু আছে অভিমান! একআকাশ অভিমান!☹️

অনেক আফসোস হচ্ছে জানো! তোমাকে আমার করে না পাওয়ার, আমার করে নিতে না পাওয়ার!😐💔

ভালো থেকো তুমি "S"🖤

অন্যের ভালোবাসায়!🌸

(০৭-০১-২০২১ইং রোজ সোমবার)

তারিখ টা মনে থাকবে সবসময়! কারণ তোমাকে এই দিনে সারাজীবন এর জন্য হারিয়ে ফেলবো!😢💔

তুমি হয়তো কথা গুলো কোনদিন দেখবেও না! তবে হ্যা, তুমি আবার ফেসবুকে ফিরে আসবে এটা আমি জানি! আসলে যে আমার আইডি আমার পেজে ঢুকবে তাও জানি!🌚🥀

ভালো থেকো!🖤

আমার খারাপ থাকাটা শুরু এখান থেকে!😢💔

~এডমিন→

ধর্ম পরিবর্তন

নিজ ধর্ম পরিবর্তন করা মানে, হিরোইন ছেড়ে ফেনসিডিল ধরা।

যার ফলাফল হয় এমন, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একই কিন্তু স্বাদ ভিন্ন।

স্বয়ং বিবেচনা করুন.....

Click here....

যেভাবে বুঝবেন মেয়েটি আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে

তুমি যেভাবে বুঝবে একটা মেয়ে তোমায় পছন্দ করে, কিন্তু মুখ ফুটে বলেনা।

{{ কথায় আছে, মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফোটেনা }}

শুধু ছেলেরাই যে মেয়েদের দিকে ড্যাবডেবিয়ে তাকিয়ে থাকে এমনটা নয়। মেয়েরাও রীতিমতো মেয়েদের এবং ছেলেদের দেখে।

মনে রাখা ভালো সব কিছুরই একটা পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক রয়েছে।

* এমনটাই নয় যে একটা ছেলেকেই প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে।

* একটা মেয়েও কিন্তু দিতে পারে।

* এবার ধরা যাক, কোনও মেয়ের আপনাকে বেশ পছন্দ হয়েছে।

* তার জন্য কিন্তু বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে।

এবং আমি সেই সম্পর্কেই এখন আলোচনা করতে চলেছি।🙂

শুধু ছেলেরাই যে মেয়েদের দিকে ড্যাবডেবিয়ে তাকিয়ে থাকে এমনটা নয়। মেয়েরাও রীতিমতো মেয়েদের এবং ছেলেদের দেখে। এমনটাই নয় যে একটা ছেলেকেই প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে, একটা মেয়েও কিন্তু দিতে পারে। এবার ধরা যাক, কোনও মেয়ের আপনাকে বেশ পছন্দ হয়েছে। তার জন্য কিন্তু বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। একটু খেয়াল করলেই আপনি তা নজরে আনতে পারবেন।

আপনার সামান্য মজার কথায় তার খুবই হাসি

কোনও মজার কথা বলেছেন আপনি। সবাই হাসছে। কিন্তু সে একটু যেন বেশিই হাসছে। সেইসঙ্গে আপনাকেও বেশ মনোযোগী দৃষ্টিতে দেখছে। মনোবিজ্ঞানের ভাষায়, ছেলেরা মেয়েদের হাসি পছন্দ করে। কোনও মেয়ে তাকে দেখে হাসলে মনে মনে খুশিই হয়। ফলে মেয়েদের হাসি আরও চওড়া হয়।

কারনে অকারনে ছোঁয়া

একটু বেশিই আপনাকে ছুঁতে চাইছেন তিনি। কারণে অকারণে গায়ে হাত লেগে যাচ্ছে। মিষ্টি হেসে আপনাকে সরিও বলছে। কিন্তু তিনি চেষ্টা করছেন আপনার বাহুর স্পর্শ পেতে। কিংবা টেবিলের তলা দিয়ে আলতো করে পায়ে খোঁচা। তারপর আবার সেই সরি।

কাছে ঘেষার হাজারো অজুহাত

শুধুমাত্র আপনার একটু কাছে আসতেই তিনি নানা অজুহাত দেখান। পরিকল্পনা করেই আপনাকে কিছু কথা বলেন। যখনই কোনও মেয়ে লাজুক ভঙ্গিতে কিছু কথা বলার উদ্দেশ্য নিয়ে আপনার কাছে আসবে তাহলে ধরেই নেবেন যে মেয়ে আপনার প্রেমে পাগল। একটিবারের জন্য হলেও আপনার সঙ্গে একান্তে কথা বলতে চায়।

অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা

আপনার দিকে ক্ষণে ক্ষণেই তাকিয়ে থাকছে। পাশ থেকে কেউ কিছু বললেও খুব একটা গায়ে মাখছে না। সেই চাহনির মধ্যে একটা ভালোবাসা আছে। আসলে প্রেমের ক্ষেত্রে চোখ কিন্তু অনেক কথা বলে।

চুল নিয়ে খেলছেন

মেয়েরা নিজেদের চুল নিয়ে বড়ই অবসেসড। অন্য সব সাজ পোশাক হয়ে গেলেও চুল নিয়ে ঠিক কী করবেন তাই নিয়ে ভাবনার অন্ত থাকে না। কথায় কথায় তাঁরা নিজের অজান্তেই চুলে হাত বোলান। চুল নিয়ে খেলেন, চুল ঠিক করেন। তবে তিনি যে প্রেমে পড়েছেন তা সরাসরি বলেন না। তাঁর চোখ, ঠোঁট এবং শরীর সেই ভালোবাসার প্রকাশ করে।

এডমিনের ব্যক্তিগত ফেইসবুক পেইজ লিংক....

Personal Website Link / Click here....

যারা প্রেমে সফলতা পায়,

প্রেমের জটিলতা কোথায় বাধে ?

কারা বেশি পটু প্রেমে আপনি জানেন কি? 

প্রেম রোমান্টিক হয় বেকার প্রেমিকদের, এবং প্রেম মজবুত হয় কর্মঠ প্রেমিকদের।

কারন বেকার প্রেমিকরা সব সময় তার প্রেমীকে আগলে রাখার চেষ্টা করে আর কথা দেয় কখনো আলাদা হবে না হেনো তেনো।

কিন্ত তারা ভবিষ্যতের কথা ভাবে না, কেনো তাদের পরিবার মেনে নিবে। তবে হ্যা বেকারদের ভালোবাসা সত্যিই খুব সুন্দর হয়ে থাকে। এই যেমন ধরুন তারা সারাদিন দুজন দুজনকে সময় দিতে পারে এবং দুজনকে বুঝতে অনেক সময় পায় তারা।

কিন্ত সে দিক থেকে চাকরিজীবী প্রেমিকরা পিছিয়ে, যেমন ধরুন একটা মেয়ের প্রধান চাহিদা থাকে তাকে যেনো সময় দেয়া হয় বেশি। কিন্তু ছেলেটি রুটিন করে সময় দেয়, টিফিন টাইমে ৩০ মিনিট, ঘম থেকে জেগে ৩০ মিনিট,  অফিস থেকে ফিরে ২০ মিনিট, আর রাতের কথা তো বাদ দিলাম কারন রাতে ছেলেটা থাকে ক্লান্ত কারন সারাদিন কাজ করে রাতে যে কতটুকু সময় সে দিতে পারবে সেটা সে নিজেও বলতে পারেনা, আমি কি বলবো ছাই 😐

  

কিন্তু এই টুকু সময়ে বেশিরভাগ শ্রেনীর মেয়ে অসন্তুষ্ট,  তাই তারা অনেক অভিমান করে তার ভালোবাসার মানুষের উপর।  আবার কখনোও কখনো আরেকটা রিলেশনশিপে জড়িয়ে যায়। এই ব্যপারটি সব রিলেশনে হয় সেটা আমি বলছি না তবে আমার দেখা বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে এই টুকু বলতে পেরেছি।

* মেয়েদের ভালোবাসতে গেলে আপনার প্রধান লক্ষ্য থাকতে হবে তাকে একটু বেশি সময় দেয়া, আরেকটু বেশি কেয়ার নেয়া তাতেই তারা পূজোর খুশি। 

* অনেকে বলে থাকে মেয়েরা শুধু খাই খাই করে,  আসলে সব মেয়েরাই খাবারে পটু কিন্তু সেটা আপনার পকেটের উপর নির্ভর করে থাকে। সব মেয়ে সমান নয় এটা মাথায় রাখা অন্তত জরুরি, আপনাকে যে ভালোবাসবে সে আপনার পকেটের দিকেও খেয়াল রাখবে আর যদি দেখেন সে আপনাকে নানা কারনে অকারনে হেনস্তা করছে তাহলে তার থেকে কেটে পরাই আপনার কাছে উত্তম। 

* এবার আসি বেকার প্রেমিকদের নিয়ে,  আসলে বেকার প্রেমিকরা অনেক রোমান্টিক হয় সেটা কিন্ত আগেই বলেছি, তবে যাদের ভালোবাসা সত্যি হয়ে থাকে তারা দুজন দুজনকেই দেখবে কার কাছে কত দম আছে। তাই তারা দু'জনে ভাগ করে নেয় খাবারের শিডিউল।  তবে এটা সকল বেকার প্রেমিকের সাথে হয় না। 

* আবার অনেক প্রেমিকার বান্ধবী আছে তার বলে এমনটা এই তোর বফ তো ভালো টাকা কামায়,  তুই একটু খরচ করলে কি কমে যাবে নাকি ওর।  আর এই ভাবনা ভেবেই একটা চাকরিওয়ালা প্রেমিককে হেনস্তা করা হয়, তবে সেখানে প্রেমিক ভাবে একদিন তো তাকে পাবোই কেনো খরচ করবো না ওর জন্যই তো এতো কিছু করছি।  আহা উদার প্রেম।

* তবে সব কিছু প্রেমিকার ভুল থাকে না,  প্রেমিকদেরও সমস্যা আছে।  এই যেমন ধরুন তার হাতে একটা আছে, কিন্তু মনে মনে আরও প্রেমিকার আসা করে। 

* চাকুরীজিবী প্রেমিকরা ইচ্ছে করলে প্রেমে সফলতা পেতে পারে যেকোনো উপায়ে, যদি তারা প্রেমিকার বাড়িতে প্রস্তাব পাঠায় তবে বিশেষ বিবেচনায় তারা বেশিরভাগ সময় রাজি হয়ে যায়।  আবার যদি রাজি না হয়  তাহলে পালিয়ে বিয়ে করলেও তারা সুখি থাকতে পারে কারন তাদের চলার মতো রোজগার রয়েছে।

* আর বেকারদের প্রেম যতই রোমান্টিক হোক না কেনো, তারা না পারে বিয়ে প্রস্তাব দিতে আর না পারে  পালিয়ে যেতে।  কারন পালিয়ে বিয়ে করা যায় কিন্তু সংসারের রোজগার কে জোগাবে।

              

আজ এই পর্যন্তই, 

বিঃদ্রঃ [[ আমার লেখাগুলো শুধু বাস্তবতার ভিত্তিতে যদি  ভুলত্রটি হয় ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন,  আরেকটা কথা '' যদি রোমান্টিকতার প্রেম চান তাহলে বেকার থাকতেই প্রেম করুন, আর যদি প্রেম করে বিয়ে চান তাহলে বেকার থেকে প্রেমের গন্ডিতে পা না বাড়ানোই উত্তম। তবে অনেক বেকার থেকে প্রেম করে চাকরি পেয়ে সেটা হলো আলাদা বিষয় । ]]

ধন্যবাদ      

      Mridul Chandra 

স্মৃতি এবং শ্রুতি

যদি আপনি এখানে একশো বছর আগে আসতেন, আপনি অন্যরকম পোষাক পরতেন এবং অন্য কিছু কাজ করতেন। যদি আপনি হাজার বছর আগে আসতেন, তখন আপনি আরও অন্য কিছু করতেন, হয়তো আপনি একজন কৃষক বা মৎস্যজীবী হতেন। 

আমরা কি কাজ করছি, কিরকম পোষাক পরছি, কিভাবে কথা বলছি এবং কেমন ব্যবহার করছি, তা ভিন্ন ভিন্ন সময়ের ব্যাপার; এটা বদলাতে থাকে। পরের প্রজন্ম কেমন ব্যবহার করবে, কিরকম পোষাক পরবে এবং কি কাজ করবে, এসবই পুরোপুরি আলাদা হবে, এখন আমরা যেভাবে করি তার থেকে। এটা জীবনের এক মাত্রা - একে আমরা বলি স্মৃতি । স্মৃতি কথাটির আক্ষরিক অর্থ হ'ল 'স্মরণ থেকে'। স্মরণের মাধ্যমে যেটা আপনি শিখেছেন, তা হল স্মৃতি। 

আমাদের পিতা-মাতা বা আমাদের সংস্কৃতি যা করেছে, হয় আমরা একই জিনিস করে চলেছি, অথবা প্রতিক্রিয়া হিসেবে আমরা বিপরীত জিনিস করছি। কিন্তু এটা একটা নিরন্তর পরিবর্তনশীল প্রক্রিয়া। কেবলমাত্র এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে নয়, আমাদের নিজের জীবনেও কয়েক বছর পর পর আমাদের স্মৃতি বদলে যাচ্ছে। আমাদের স্মৃতির মাধ্যমে, আমরা জীবনের অনেক দিক বদলে চলেছি। 

আমরা এটা নিয়ে বিতর্ক করতেই পারি যে একশো বছর আগে মানুষ যেভাবে খাবার খেত, আমরা সেভাবে খেতে চাই না, কারণ আমাদের কাজের ধরন পাল্টে গেছে।

স্মৃতি হ'ল এমনকিছু যেটা প্রত্যেক প্রজন্মের নতুন করে আবিষ্কার বা সংশোধন করা উচিত। বিবর্তন মানে এই নয় যে আগের প্রজন্ম থেকে উন্নত কিছু করতেই হবে। ব্যাপারটা হল, যেহেতু পরিস্থিতিগুলো বদলে যাচ্ছে, আমরাও সেই পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নিতে বিবর্তিত হচ্ছি। পরিস্থিতিগত কাজকর্মের পরিবর্তন সবসময় হবেই, এবং বিবর্তনও। আমরা এটা নিয়ে বিতর্ক করতেই পারি যে একশো বছর আগে মানুষ যেভাবে খাবার খেত, আমরা সেভাবে খেতে চাই না, কারণ আমাদের কাজের ধরন পাল্টে গেছে। যখন আপনি জমিতে লাঙ্গল দিতেন, আপনি কি খেতেন, কতখানি খেতেন সেটা অন্য রকম ছিল। আপনি কিভাবে কি করবেন তা সবসময়ই বদলাতে হয়। এমনকি সংবিধানেও কিছু মৌলিক অধিকার আছে যা একেবারেই অলঙ্ঘ্য। আপনি সেগুলো কোনোভাবেই বদলাতে পারবেন না। বাকি সব কিছুই সংশোধন করা যাবে, উন্নতিসাধন করা যাবে এবং বাতিলও করা যাবে। 

আপনার স্মৃতি এবং আমার স্মৃতি পৃথক হতে পারে। কিন্তু আরও একটা কিছু আছে, যাকে বলা হয় শ্রুতি। এটা নানাভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে; এর একটা দিক হলো- এটাই জীবনের সুর। এই সুর আপনি ঠিক করে দেন নি – এটাই হ’ল সৃষ্টি। 

যদি আপনি জীবনের শ্রুতি উপলব্ধি করতে পারেন, তবেই আপনি ছন্দ খুঁজে পাবেন। 'ভারত' কথাটির অর্থ এটাই। 'ভা'-এর অর্থ হ'ল ভাব বা জীবনের অভিজ্ঞতা। 'রা'-এর অর্থ হ'ল রাগ, যেটা জীবনের শ্রুতি। 'তা' এর অর্থ হ'ল তাল, বা ছন্দ। ভাব হ'ল আপনার ভেতরে যা ঘটছে। এটা একটা অভিজ্ঞতা। কিন্তু রাগ এবং শ্রুতি আগে থেকেই ঠিক করা আছে। এবার সঠিক ছন্দটা খুঁজে বের করা আপনার কাজ, যাতে করে জীবনটা সুন্দর হয়ে ওঠে - এক অপূর্ব সুন্দর সঙ্গীতের মতো। যদি আপনি ছন্দ খুঁজে না পান, এই একই শ্রুতি যা জীবনকে সহজ করে দেয়, সেটাই আপনাকে ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দেবে। 

শ্রুতির কোন পরিবর্তন হয় না, কারণ এটি আপনার দ্বারা ঠিক করা নয় - এটি সৃষ্টির ঠিক করা। সুতরাং সনাতন ধর্মের অর্থ হ'ল এটা বোঝা যে আপনার জীবন কিসের দ্বারা চালিত হচ্ছে, যাতে করে আপনার জীবন আপনি সুগভীর ও সুন্দর করে বাঁচতে পারেন। 

আমাদের মানুষের চাওয়া

আজকাল মানুষ আত্মত্যাগ করতে বড়ই ভয় পায়, এবং আত্মরক্ষা পেতে অন্য আত্মাকে বলি দিতে একদম পিছু পা দেয় না। অন্যকে ঠকিয়ে সে বেজায় সুখ অনুভব করে থাকে নিজের আত্মশুদ্ধির জন্য । 

এক কৃপণ লোক এক রিক্সাওয়ালাকে বলল, “সামনে মন্দিরে যাবে?” রিক্সাওয়ালা বলল, “যাব।” শুনে সেই লোক বলল, “বেশ, যাও। আমি এখানেই বসে থাকবো। আসার সময় আমার জন্য মন্দিরের প্রসাদ নিয়ে এসো।”

শুনে রিক্সাওয়ালা হাঁ করে তাকিয়ে থাকলো। এ ব্যাটা বলে কী? ভাড়া না দিয়েই কাজ আদায়? মন্দিরে না গিয়েই প্রসাদ? পূণ্য না করেই বেহেস্ত? কাজ না করেই বেতন? ইলেকশনে না জিতেই ক্ষমতা? পাপ না করেই জেল?