আমার কাছে ঠাকুরের পাওনা চিনি দিলামই না

ভগবান আমার কাছে এই যাবৎ পর্যন্ত অনেক চিনি আর বাতাসার টাকা পায়।

ছোট্ট বেলা থেকে যখনি বিপদে পরেছি তখনি দুই টাকা, পাচ টাকার চিনি বাতাসার মানত করতাম।

কিন্তু বিপদ থেকে উদ্ধার হওয়ার পরে আর দিতাম না ।

যেমনঃ পরীক্ষার রেজাল্টের সময় বলতাম ঠাকুর এবার পাশ করিয়ে দিলে তোমায় দুই টাকার চিনি খাওয়াবো আর এভাবে কত শত রেজাল্ট পেলাম কিন্তু ঠাকুরের সেই চিনির পরিমাণ বেড়েই চলেছে।

আবার ছোট্টবেলায় কিছুদিন দুই টাকা, পাচ টাকা ঠাকুরঘরে রেখেও ছিলাম ঠাকুরকে দেবো বলে। কিন্তু সেখান থেকে নিজেই চুপি চুপি নিয়ে এসে আইস্ক্রীম খেয়ে নিয়েছি।

আর এইতো কিছু বছর পূর্বে কলেজ রেজাল্ট পাওয়ার সময় আবার সেই ঠাকুরের চিনির কথা স্মরণ করেছিলাম কিন্ত তখন তফাৎ ছিলো দুই টাকার চিনির জায়গায় একটু বেশি টাকার চিনি থেকে বাতাসা।

আসলে আমি মাঝে মাঝে নিজের মনের সাথে একা একা কথা বলি আর উওর মন বলে দেয়।

তাই একদিন হঠাৎ মনের কাছে জিজ্ঞেস করলাম, হ্যারে মন একটু বলে দে তো আমায়...

ঠাকুর আমার কাছে তো অনেক চিনি, বাতাসা পাবে। এগুলো তো দেয়া লাগে তাই না কিন্তু কিভাবে কি দেয়া যায়?

মন হুট করে উওর দিলো,, আরে বোকা তুই কি এখন চাকরি করো?

এতো চিনি কিনবি কি দিয়ে? হিসেব করেছিস কখনও কত পরিমাণ চিনি জমা হয়েছে?

হ্যা ঠিকি তো এতো টাকা কই পাবো, উত্তর আমি পেয়ে গেলাম।

ঠাকুরকে আমি আবার স্মরণ করলাম আর বললাম, ঠাকুর তুমি একসাথে এতো পরিমানে চিনি খেতে শুরু করলে পেটে সমস্যা হতে পারে। তাই সেই চিন্তা মাথায় রেখে তোমার চিনি অল্প অল্প করে দিয়ে দেবো।

এইগুলোও নিয়ে এইমাত্র ভাবছিলাম তাই শেয়ার করে দিলাম।

বিঃদ্রঃ ছোট্ট বেলার মন কতই না চঞ্চল হয়ে থাকে সেটা এখন কল্পনায় হারালেই বোঝা যায়।

ইহা এক প্রকার বেদনাদায়ক সত্যি

সদ্য পাশকৃত ইঞ্জিনিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র এবং অসহায় হয়ে থাকে।

ভাংজ্ঞা স্বপনের অভিমান

Mridul Chandra

অনেক ধুলোর ভিড়ে আমি এক বিন্দু কনা যদি পা ধুয়ে নাও , আমি হারিয়ে যাবো জানি।

 তুমি বিভোর আকাশপানে , আমি বড়ো অভিমানি আমার হাতখানি যদি ধরতে একটিবার বুকের সমস্ত স্বপ্নঘুম ভেঙ্গে করেদিতাম উজাড় । 

আমি বড় অভিমানী জীবনের আঙ্গিনায় , তোমার আচলের ছায়া চেয়েছি .... ক্ষমা করো আমায় ।

 যদি পারি শুধরে নেবো ফেলে আসা পথের ভুল সব , তোমাকে চেয়ে চেয়ে ক্লান্ত যে পথ , আমি সে পথের ধুলো ।

ওহো ডাক্তার .....

ডাক্তার জানালেন যে আমি আর মাত্র ছ’মাস বাঁচবো। কিন্তু যখন তার বিল দিতে পারলাম না, তখন তিনি আমাকে আরও ছ’মাস বাড়িয়ে দিলেন।

প্রিয় অনেক বেশি ভালোবাসার পরও ভালোবাসি বলার অধিকার হয়তো থাকবে না।

অনেক বেশি ভালোবাসার পরও ভালোবাসি বলার অধিকার হয়তো থাকবে না।

অনেক বেশি আপন করে পাওয়ার আশা থাকলেও দিনশেষে হয়তো পাওয়া হবে না।তবে মনের কোন এক কোণে হয়তো আশাটা থেকেই যাবে।

যখন আকাশটা কাঁদবে না হয় মুখ গোমড়া করে বসে থাকবে আর তার ভিতরের চিৎকার বেরিয়ে আসবে তখন হয়তো আশা টা কে আঁকড়ে ধরে আকাশের সাথে প্রতিযোগিতা দিয়ে আমার চোখগুলাও বৃষ্টি বর্ষণ করে যাবে।

হয়তো তার বিশালতার কাছে হেরে যাবো আমি,ভিতরের আওয়াজ টাও হয়তো বেরিয়ে আসতে পারবে না।তুই কি সে আওয়াজ শুনতে পাবি?

আমি জানি তুই পাবি। বৃষ্টির প্রতিটা কণা আমার কথা তোকে মনে করিয়ে দিবে।কারণ আমার ভালোবাসার বিশালতা যে আকাশের চেয়েও বিশাল ছিলো।

হয়তো তোকে বলা হয়নি।

কিন্ত ট্যালিপ্যাথি তে আমি বিশ্বাস করি।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

নিজেকে বড় ভাবছেন?

অমিতাভ বচ্চন এর জীবনের স্মরনীয় ঘটনা 

আমি তখন ক্যারিয়ারের তুঙ্গে। একদিন প্লেনে করে যাচ্ছিলাম। খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট পরিহিত একজন ভদ্রলোক আমার পাশে বসেই যাচ্ছিলেন৷ দেখে উনাকে একজন শিক্ষিত এবং মার্জিত মধ্যবিত্ত মানুষ মনে হয়েছিলো। অন্য সহযাত্রীরা আমায় চিনতে পেরে খুব উৎসাহিত হয়ে অটোগ্রাফ নিচ্ছে। কিন্তু পাশে বসা ভদ্রলোককে লক্ষ্য করলাম উনার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।

উনি একমনে একটা খবরের কাগজ পড়ছিলেন আর মাঝে মাঝে জানালার বাইরে তাকিয়ে কি যেন ভাবছিলেন। চা পরিবেশন করা হলো, ঠোঁটের আগেই থ্যাঙ্কস লেগেই আছে। আমাকে পাত্তাই দিচ্ছে না।

আমার উনার প্রতি কৌতুহল বেড়েই চলছিলো। তাই উনার সাথে কথা বলার জন্য উনার দিকে তাকিয়ে হাসলাম। উনিও একটা সৌজন্যমূলক হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বললেন 'হ্যালো', এরপর কিছু সৌজন্যমূলক কথোপকথন শুরু হলো ।

একসময় আমিই নিজে থেকে সিনেমা প্রসঙ্গ উত্থাপন করলাম। 

জিজ্ঞাসা করলাম: আপনি সিনেমা দেখেন?

উনি বললেন: কখনো-সখনো, শেষ যে সিনেমাটা দেখেছি তাও প্রায় এক বছরের বেশী হয়ে গেছে।'

বললাম: আমি ঐ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই আছি

উনি উৎসাহিত হয়ে বললেন: দারুণ ব্যাপার!

তা আপনি কি করেন: বললাম, আমি একজন অভিনেতা 

প্রত্যুত্তরে বললেন: দারুণ! ব্যাস! ওই পর্যন্তই!

প্লেন ল্যান্ড করার পর আমি ভদ্রলোকের দিকে করমর্দনের জন্য হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বললাম: আমার নাম অমিতাভ বচ্চন।

উনি মাথা নত করে আমার হাতটা ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললেন: আপনার সাথে পরিচয় হয়ে দারুণ লাগলো!

আমার নাম জে.আর.ডি. টাটা (Jehangir Ratanji Dadabhoy Tata, chairman of TATA Group)

চমকে উঠলাম আমি!

ঐ দিনের ঘটনা থেকে একটা বিষয় শিখেছি, যত বড়ই হই না কেনো, আমার থেকেও বড় কেউ আছে কিন্ত তাঁর দৃষ্টিটা সর্বদাই মাটির দিকে!

©

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

যদি আমি প্রধানমন্ত্রী হই

যদি আমি প্রধানমন্ত্রী হতাম, 😶

সবার আগে Love_Marriage কে অগ্রাধিকার দিতাম...! 

এবং বেকারদের জন্য আকর্ষণীয় ভাতা সিস্টেম চালু করতাম। 💝

বিঃদ্রঃ- নির্দিষ্ট নিয়মনীতি মেনে 🙂

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

লিপিকা

প্রেমিক সিনিয়র/জুনিয়র কোনো কারন না,

যদি সেখানে সম্মান,শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাস মিশে থাকে।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

লিপিকা

মন তাকে অর্পণ করুন, 

যার কাছে মন বোঝার শক্তি আছে।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

জীবনে সফল হতে গিয়ে কে কি করেছে সেটা না ভেবে আপনি আপনার মতো কাজ করে এগিয়ে যান। আপনি কি জানেন পৃথিবীতে মাত্র ২% মানুষ সফল কেন? বাকি ৯৮% কেন সফল নয়? এটা এই জন্য যে তারা কোন কিছু না ভেবেই অন্যদের নকল করতে থাকে। 

*চৌধুরী বাবুর ছেলে ইঞ্জিনিয়ার হয়েছে আমিও হবো। 

*খান বাবুর ছেলে ডাক্তার হয়েছে আমিও হবো। 

*রামদা নতুন ব্যবসা শুরু করেছে আমিও করবো। 

#এমন অনেক উদাহরণ আপনাদের চার পাশে পাবেন যারা নকল করতে থাকে তারা কখনও সফলতা পায় না। কারন নকল করতেও অবশ্যই বুদ্ধিও প্রয়োজন একটি উদাহরণ আছে,, একজন চাকরিজীবী লোক অফিস শেষ করে রাত ১০ টায় বাড়ি ফিরছিলো। সে দেখে তিন জন চোর একটা গলিতে দারিয়ে আছে তাই তিনি তাদের বলেন আপনারা এখানে দারিয়ে কি করছেন? তারা বলে আমরা দারিয়ে আছি কিছু লোকের থেকে টাকা নিতে হবে তাই। লোকটি বলে আপনারা কি তাদের কাছে টাকা পাবেন? তিন চোর হেঁসে উত্তর দেয়, না আমরা কিছু মানুষের থেকে জোর করে টাকা নিবো না দিতে চাইলেও। ভদ্র লোকটি তাদের কথা শুনে অবাক হলেন এবং বললেন আমিও আপনাদের সাথে এই কাজটা করতে চাই। চোর গুলো কিছু সময় ভেবে উত্তর দিলো আচ্ছা ঠিক আছে লোকটি যেহেতু চুরি করতে জানে না তাই চোরের দল তাকে কিছুটা বুঝিয়ে দিয়ে একটা কাগজে লিখে দিলেন। কাগজের লেখা অনুযায়ী ভদ্র লোকটি একটা ঘরের ভিতরে ঢুকে চুরির চেষ্টা করতে থাকে কিন্তু হঠাৎ করে সে শব্দ করে ফেলে যার কারনে বাড়ির মানুষ ঘুম থেকে জেগে উঠে এবং তাকে ইচ্ছা মতো মারধর করতে থাকে। তখন চাকরিজীবী ভদ্র মানুষটি বলে কাগজে তো এটা লেখা ছিলো না। 

এই গল্প দ্বারা আমরা কি বুঝি নকল করতেও বুদ্ধি লাগে, যার কারনে ২% মানুষ কেবল মাত্র সফল এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষের আলাদা আলাদা ট্যালেন্ট আছে। 

*সব মানুষ স্টিভ জবস হতে পারে না। 

*সব মানুষ বিল গেটস হতে পারে না। 

*সব মানুষ মার্ক জুকারবার্গের হতে পারে না। 

Mridul Chandra

ওরে ইচ্ছে করে বুকের ভিতর

লুকিয়ে রাখি তোরে.... 

𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇

প্রিয়

তোমার চলে যাওয়ার কথা ছিলো তুমি চলে
গেছো । আমার হারানোর কথা ছিলো আমি
হারিয়েছি, কিন্তু পার্থক্য শুধু এইটুকু আমাকে
ভালোবেসে তুমি একটু সময় হারিয়েছো আর
এই অল্প সময়ে আমি আমার পুরো জীবনটাকে হারিয়েছি ।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

প্রিয় ফড়িং 🐝

তোমাকে সারাদিন যতো
সহস্রবার দেখতে চাই
ততোবার নিশ্বাসও ফেলিনা
তোমাকে সারাদিন যতো অসংখ্য বার
পাশে পেতে চাই ততোবার
বাঁচতেও চাইনা…

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

উপহার দিতে হলে আপনার মনটাকে দিয়ে দিন।

ভালোবাসার মানুষকে এটা ওটা উপহার দিয়ে না পটিয়ে, 

সত্যিকারের ভালোবাসা দিয়ে আগলিয়ে রাখো । 

দেখবে তুমি ওরে পেয়ে গেলে জড়িয়ে ধরে তোমাকেই বলবে আমি আমার সর্বচ্চ উপহার পেয়ে গেছি।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

সমাজে কিছু মানুষ আছে যারা সুদক্ষ উপায়ে ভদ্রবেশে অন্যের ক্ষতি করে বা অন্যকে সুনিপুনভাবে কষ্ট দেয়,

কিছু মানুষ শুধু অন্য মানুষের দোষ খুজে বেড়ায়,নিজের ভুল বুঝতে পারে না।

সমাজে কিছু মানুষ আছে যারা সুদক্ষ উপায়ে ভদ্রবেশে অন্যের ক্ষতি করে বা অন্যকে সুনিপুনভাবে কষ্ট দেয়, কিংবা যাদের ভালো ব্যবহার আসলে এক কথায় অভিনয়, তাদের আগে থেকে চেনার কোনো উপায় আছে কি? যাতে করে এইসব ঠক মানুষদের পাল্লায় মানুষ না পরে। 

সবসময় নিজেকে বড় ভাবে আর অন্যকে ছোট করে।নিজের চিন্তা - চেতনা কে এত বেশি প্রকট করে যা তার জন্য একটা সময় তার নিজেরই চরিত্র এর প্রকাশ ঘটায়।অবশ্য এটা তার চিন্তা -চেতনার বাইরে। তা না হলে কি আর মানুষের মুখে এক আর অন্তরে আরেক। শুধু মনে করে সমাজ মাধ্যম গুলোতে মুখরোচক কিছু লিখে সেটা পোস্ট করলেই বুঝি মহা পন্ডিত হয়ে গেল।ধিক্কার সেসব মানুষদের যারা অন্যকে নিয়ে কিছু লিখার আগে তার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ না করেই নেতিবাচক ধারণা পোষণ করে।
এটা আমার জীবন কাহিনী এর সামান্য অংশ যারা আমার সাথে মুখের মিল রেখে আমারই পিঠে ছুরি দিয়ে আঘাত করেছে।একটা কথা মনে রাখবেন আল্লাহ তায়ালা যাকে সম্মান দিবেন দুনিয়ার কারো শক্তি নেই তা অবমাননা করবার

ভালোবাসা

সবাইকে ভালোবাসা যায় না 

কিন্তু যাকে ভালোবাসা যায়,

তাকে পাওয়া যায় না।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

মধু শ্রুতি...

Mridul Chandra

আমরা সবসময় ভুল মানুষকেই ভালোবাসি। 

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

জীবনে কেউ একজন থাকা খুব দরকার

" যত যাই বলুন না কেন, জীবনে বোধ হয় একজন প্রিয় মানুষের দরকার পরে খুব করে, বাবা- মা,  ভাই, বোন আছে,  আছে তাদের সীমাহীন ভালবাসাও, তবুও যেন একজন প্রিয় মানুষের দরকার পরে........। 

- ভাবনার জন্ম হয়...... মনে হয় পৃথিবীতে যত মানুষ আছে, তার মধ্য যদি এমন একজনকে পাওয়া যায় যে আপনাকে আর কিছু হোক না হোক এটলিস্ট বুঝবে...... 

- এমন একজন মানুষের  সত্যিই দরকার যার কাছে আপনার মূল্য থাকবে,  থাকবে আপনার প্রতি কেয়ার, থাকবে অন্ধ বিস্বাস.. .. .....

- কখনো যদি তাকে প্রশ্ন করা হয় পৃথিবীতে নিজের বলতে সে কি জানে,  আর এর জবাবে বলবে আপনি ছাড়া সব কিছুই মূল্যহীন  তার মন যে মানে......  যার কাছে থাকবে আপনার আবেগ, ভালো লাগা এর মূল্য....... যাকে ঘিরে ভুলা যাওয়া যাবে নিজেকে... .. যার রিদয়ে জড় করা যায় হাজার হাজার স্বপ্ন... ... যাকে ঘিরে তৈরী করা যায়,  কিছু হাসি,  কিছু খুশি, যাকে ভেবে বলা যায়, আমার জীবন নায়ে  বন্ধু তুমি প্রাণের মাঝি, যে ঘাটে তে লইয়া যাইবা যাইতে আমি রাজি...... যাকে পেয়ে বলা যায় আমার মত এত সুখী নয় তো কারো জীবন...... যাকে ঘিরে গড়া যায়,  ভাল লাগা, ভালবাসা, দিয়ে তৈরী  এক স্বপ্ন এর তাজমহল.......... 

- আপনার আকাশে যে ঝড়াবে বার মাস সুখের বৃষ্টি, যদি কখনো আপনার আকাশ হয় মরুভূমি সে হবে শীতল বাতাস........ যদি একটু আপনার রাগ হয়, দেখান একটু অভিমান তার উপর সে হয়ে উঠবে বিজি, আপনার রাগ, অভিমান ভাঙাতে........  কেননা, তার যে একমাএ চাওয়া,  আপনার হাসি, আপনার খুশি,  তার ২ হাত খানা উঠবে খোদার দিকে কেবল প্রাথনার জন্য,  কারন সে যে  বিস্বাস করে তার জন্ম ই আপনার জন্য........ 

- যার আপনার প্রতি বিস্বাস থাকবে পরবত সমান অটুট..... যার কাছে পৃথিবী একদিকে আর আপনি একদিকে....... যার চেহারাতে ভেসে উঠবে  অবুঝ শিশুসুলভ ভাব, যার চোখের দিকে তাকালে নিজেকে হারিয়ে বিভোর হওয়া যায় রঙিন  স্বপ্ন এ........ যার কথার সুরে হার মানবে কোকিল,  হার মানবে শত পাখির সুমিষ্ট কিচির মিচির...... যাকে ভাবলে ছন্দ,  উপমা,  কবিতা লেখা যাবে কিনতু হবে না লেখার শেষ..

- সত্যিই মানুষের জীবনে এমন একজনের দরকার..

- এমন স্বপ্ন এ বিভোর হয় না, এমন প্রিয়কে  চাই না খুব কম মানুষই আছে,  কেননা, প্রিয় মানুষের সত্যিই বড় ভুমিকা আছে মানুষের জীবনে..

- তাই, প্রিয় মানুষটি কে ঘিরে স্বপ্ন দেখুন,  তাতে বিভোর থাকুন,  কােননা, মানুষ বাচে স্বপ্নে।

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

কারো আঘাতের কারণে আপনার স্বভাবের পরিবর্তন করবেন না

এক লোক আগুনের শিখার মধ্যে থেকে একটি সাপকে পুড়তে দেখে সেটিকে আগুন থেকে মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি সাপটিকে ধরতে না ধরতেই সাপটি তাকে কামড়ায় ৷

এবং এটি লোকটির যন্ত্রণাদায়ক ব্যথার কারণ হয়। লোকটি তৎক্ষণাৎ সাপটিকে ফেলে দেয় এবং সাপটি আবার জ্বলন্ত শিখায় পড়ে যায়।

এই মুহুর্তে লোকটি চারদিকে তাকাতে গিয়ে একটি ধাতব লাঠি খুঁজে পায় ৷ আগুনের শিখা থেকে সাপটিকে বাঁচাতে তিনি লাঠিটি ব্যবহার করেন ৷

আরেকজন ব্যক্তি, যিনি ঘটনাটি দেখছিলেন তিনি লোকটির কাছে এসে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন: "এই সাপটি আপনাকে কামড়ালো! আপনি কেন তার জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করছেন?"

লোকটি জবাব দেয়: "সাপের স্বভাব কামড়ানো, তবে এটি আমার স্বভাব পরিবর্তন করবে না, আর আমার স্বভাব হচ্ছে সাহায্য করা৷"

কারো আঘাতের কারণে আপনার স্বভাবের পরিবর্তন করবেন না। আপনার মনের পবিত্রতাকে হারাবেন না।সাবধানতার সাথে কাজ করতে শিখুন.!'❤️

--🥰😇

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

তোর আমার বন্ধুত্ব চিরদিন অটুট

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

Respect your Love ♥

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

ভেজা মেঘের মতো, অবুঝ আকাশে উড়তে উড়তে..

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

আসলে সবার সামনে ভালো ছেলে হয়ে থাকার অভিনয়টা আমি ঠিক পারি না

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

কোনদিন এভাবে ডাকোনি আমাকে...

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

তুমি সুতোয় বেধেছো শাপ্লার ফুল

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

ও হে কি করিলে বলো পাইবো তোমারে.....

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

ধরো যদি হঠাৎ সন্ধ্যে, তোমার দেখা আমার সংজ্ঞে...

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

Ghar sai nikal tehi, kuch dur chol tehi, rashto main uska ghar

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

জেনেও তোমার আখি চুপ করে থাকে....

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

এতোটা কাছে, তবুও যেনো..

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

Dekho Dekho....

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

বিকেলের শেষ আলো একটু থাকো

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

কি বন্ধু one side love ?

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

পিপড়াকে ধমাকানো

𝐸𝓀 𝐵𝑒𝓁𝒶𝓇 𝐿𝒾𝓅𝒾𝓀𝒶

শুভ দীপাবলি

পারমানবিক বোমা মেরে চাঁদকে কেন উড়িয়ে দিতে চেয়েছিল আমেরিকা: চাঁদ সম্পর্কে ৯টি অজানা তথ্য

চাঁদকে ঘিরে এখনও অনেক রহস্য। পৃথিবীর এই উপগ্রহটি সম্পর্কে শোনা যায় নানা কথা। অনেক রোমান্টিক নামও আছে তার- ব্লু মুন, ক্রিসেন্ট মুন, ফুল মুন...

রাতের আকাশে খালি চোখে দেখা এই উপগ্রহটি সম্পর্কে এখানে কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো:

১. চাঁদ গোলাকার নয়

চাঁদের আকৃতি আসলে ডিমের মতো। আপনি যখন এর দিকে তাকান তখন কিন্তু এর ছোট দুই প্রান্তের কোন একটিকে দেখতে পান। চাঁদের ভরের কেন্দ্র ঠিক এর জ্যামিতিক কেন্দ্রে অবস্থিত নয়। এটি জ্যামিতিক কেন্দ্র থেকে ১ দশমিক ২ মাইল দূরে।

২. সবসময় আমরা চাঁদের পুরোটা দেখতে পাই না

আমরা যখন চাঁদের দিকে তাকাই তখন এর ৫৯ শতাংশ দেখতে পাই। পৃথিবী থেকে চাঁদের বাকি ৪১ শতাংশ কখনোই দেখা যায় না। আপনি যদি এই তথ্য বিশ্বাস না করেন এবং এটা সত্য কিনা সেটা যাচাই করে দেখতে চাঁদের লুকিয়ে থাকা ওই ৪১ শতাংশের উপরে গিয়ে দাঁড়ান তাহলে কিন্তু সেখান থেকে আপনি এই পৃথিবীকে দেখতে পাবেন না

৩. ব্লু মুন হয়েছে আগ্নেয়গিরি কারণে

ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্নুৎপাতের পর ১৮৮৩ সালে 'ব্লু মুন' পরিভাষার জন্ম হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। সেসময় অগ্নুৎপাতের ফলে বায়ুমণ্ডলে এতো বেশি ধুলো ও ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছিল যে মানুষ যখন পৃথিবী থেকে চাঁদের থেকে তাকিয়েছিল তখন তাকে দেখতে নীল মনে হয়েছিল। আর এ থেকেই তৈরি হয়েছে 'ওয়ান্স ইন এ ব্লু মুন' কথাটি। বিরল কোন ঘটনা বলতে এই বাক্যটি ব্যবহার করা হয়।

৪. চাঁদকে উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা

যুক্তরাষ্ট্র একবার সত্যিই সত্যিই চাঁদের উপর পারমানবিক বোমার বিস্ফোরণের কথা চিন্তা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি প্রদর্শন করা। বিশেষ করে রাশিয়াকে ভয় দেখানো। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার অত্যন্ত গোপনীয় এই পরিকল্পনার নাম ছিল 'এ স্টাডি অফ লুনার রিসার্চ ফ্লাইটস' অথবা 'প্রজেক্ট এ১১৯।'

৫. ড্রাগনের কারণেই গ্রহণের ঘটনা

সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝে চাঁদ এসে পড়লে অথবা সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ এসে দাঁড়ালে তখন সূর্য বা চাঁদের আলো সাময়িকভাবে ম্লান হয়ে যায়। একে বলা হয় চন্দ্রগ্রহণ কিম্বা সূর্যগ্রহণ। একটি প্রাচীন চীনা বিশ্বাস হচ্ছে- একটি ড্রাগন যখন সূর্যকে গিলে খেয়ে ফেলে তখন সূর্যগ্রহণ হয়। তখন চীনারা তাদের পক্ষে যতোটা সম্ভব আওয়াজ সৃষ্টি করতে থাকে যাতে ড্রাগনটি ভয় পেয়ে দূরে চলে যায়।

চীনারা একসময় আরো বিশ্বাস করতো যে চাঁদের গর্তের ভেতরে একটি বিশাল আকৃতির ব্যাঙ বসবাস করতো। চারশো কোটি বছর আগে মহাকাশ থেকে ছুটে যাওয়া একটি পাথর চাঁদকে আঘাত করলে ওই গর্তের সৃষ্টি হয়েছিল।

৬. চাঁদের কারণে পৃথিবীর গতি ধীর হয়

চাঁদ যখন পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে চলে আসে, তখন জোয়ারের সৃষ্টি হয়। নতুন কিম্বা ফুল মুনের পরপরই এরকম হয়ে থাকে।

তখন পৃথিবীর ঘূর্ণন শক্তিও চাঁদ চুরি করে নেয়। আর সেকারণে পৃথিবীর গতিও প্রতি ১০০ বছরে প্রায় ১ দশমিক ৫ মিলি-সেকেন্ড করে শ্লথ হয়ে যাচ্ছে।

৭. চাঁদের আলো

সূর্য একটি পূর্ণ চাঁদের চেয়েও ১৪ গুণ মাত্রায় বেশি উজ্জ্বল। সূর্যের মতো সমান উজ্জ্বলতায় জ্বলতে হলে প্রায় চার লাখ পূর্ণ চাঁদের প্রয়োজন।

চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ যখন পৃথিবীর ছায়ার ভেতরে চলে যায় তখন চন্দ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা দেড় ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ৫০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটও কমে যেতে পারে।

৮. লিওনার্দো দা ভিঞ্চি বুঝেছিলেন ক্রিসেন্ট কি জিনিস

চাঁদকে আমরা যখন ক্রিসেন্টের আকারে বা অর্ধচন্দ্রাকৃতির মতো দেখি তখন আমরা চাঁদ থেকে ছিটকে আসা সূর্যের আলোকেই দেখতে পাই। চাঁদের বাকি অংশটা খুব অস্পষ্ট দেখা যায়। সেটাও নির্ভর করে আবহাওয়ার উপরে। শিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চিই হলেন প্রথম কোন ব্যক্তি যিনি উপলব্ধি করতে পারছিলেন যে চাঁদ আসলে সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হচ্ছে না, বরং এর কিছু অংশ লুকানো থাকে।

৯. চাঁদ পনির দিয়ে তৈরি

চাঁদের আরো অনেক কিছুই আছে যা এখনও আমাদের অজানা। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ১৯৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় এনিয়ে একটি জরিপ চালানো হয়েছিল। তাতে দেখা গেছে জরিপে অংশ নেওয়া লোকজনের ১৩ শতাংশ বিশ্বাস করেন যে চাঁদ চীজ বা পনির দিয়ে তৈরি।

একটা ছেলে একটা মেয়ে কখনো বন্ধু হতে পারে?

শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"

--

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"

--

সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।

আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।

তবে তাদের এই মন্তব্য গুলোকে জোরালো ভাবে সমর্থন দিচ্ছে Flirtationship যার অর্থ হচ্ছে ছিনালি করা। কড়া ভাষায় বলতে গেলে নোংরামি করা বা সেক্স্যুয়াল এট্রাকশন । বিগত কয়েক বছর আগেও আমরা ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্বকে শ্রদ্ধাবোধের জায়গা থেকে দেখতাম অনেকটা ভাই-বোনের মতো । কিন্তু বর্তমান সময়ে তা অনেকটা এগিয়ে Friendship থেকে Flirtationship এ রূপ নিয়েছে আর এটা পাশ্চাত্য সাংস্কৃতির দর্শন থেকে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে বর্তমান সময়ে গার্ল ফ্রেন্ড, বয় ফ্রেন্ড সম্পর্ক থেকে এটাই বেশী জনপ্রিয় এর কারন হচ্ছে এতে কারো প্রতি কারো কোনরূপ দায়বদ্ধতা থাকে না, কোন কমিটমেন্ট থাকে না।

আশা করি বুঝাতে পেরেছি,, আপনার মূল্যবান মন্তব্য করতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদ

Mridul Chandra

Facebook Page

Mridul Chandra (Information)

Original Facebook ID - Mridul Chandra

যে মানুষটা ভালোবাসায় ব্যর্থ হয়েছে,,,

যে মানুষটা ভালোবাসায় ব্যর্থ হয়েছে,,, 

অর্থাৎ, আপনি যে মানুষটাকে সব কিছু উজাড় করে ভালোবেসেছেন, পৃথিবীর  সকল প্রেম তাকে দিয়েছিলেন কিন্ত তবুও তাকে আপনার জীবনে সারাটা জীবনের জন্য আগলে রাখতে পারেননি। কোনো এক কারনে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে আপনাদের, হ্যা আমি আপনার বিচ্ছেদের কস্টটা অনুভব করতে পারছি।  একটা কথা ভেবে দেখুন তো স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেও কিন্তু রাধাকে এতটা ভালোবাসা দিয়ে, এতটা প্রেম দিয়েও তাকে পায়নি   তাই নিজেকে কখনোও ব্যর্থ প্রেমিক ভাববেন না।  আপনার সেই প্রেমিকাকেও কোনো অভিশাপে জড়াবেন না, কারন আপনি তাকে ভালোবাসেন। আপনি দূর থেকে এমন কিছু করে দেখান তার জন্য, যেটা গোটা সমাজ আপনার প্রেমের তারিফ করেন। এবার বলবো যারা প্রেম করে সফলতা পেয়েছেন তাদের কথা,, যারা প্রেমে সফল হয়েছেন একসাথে আপনার দূজন সারাজীবনের জন্য আবদ্ধ হতে পেরেছেন।  আসলে তাদের মতো সৌভাগ্যবান এই সংসারে আর দুটি নেই। আপনি হলেন প্রকৃত সুখি মানুষ কারন আপনার ভালোবাসা পূর্ণতা পেয়েছে।

Mridul Chandra

আপনার নিজস্ব রহস্যটাই আপনার বিনাশের কারন

মানুষের সবথেকে বড় শত্রু হল তার নিজের রহস্য। নিজের রহস্যই আপনার বিনাশের জন্য যথেষ্ট। তাই নিজের রহস্য কখনো কাউকে বলা উচিত্‍ নয়। সেই রহস্য আপনার মধ্যে রহস্য হয়েই থাকতে দিন।

Mridul

ফেইসবুকে আপনার এলাকার আজীব বাসিন্দাদের রাখলে যা হবে আর কি।

ফেইসবুকে আপনার এলাকার আজীব বাসিন্দাদের রাখলে যা হয় আর কি।

১/ প্রথমেই কে কে আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে আছে সেই বিষয়ে ওই আজীব বাসিন্দারা তদন্ত কমিটি গঠন করবে।

২/ যদি এলাকার কোনো মেয়ে আপনার ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিয়াই বসে, তাইলে আপনার সর্বনাশের কমতি থাকবেনা।

৩/ রাস্তা ঘাটে সেই আজীব বাসিন্দাদের সাথে দেখা হলেই বলবে, কিরে অমুকে তোর ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিলো কেনো।

ঘটনা কি " ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায়" হ্যানো ত্যানো।

৪/ যদি এলাকার কারোর ক্রাশ/প্রেমিকা আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে দূর্ভাগ্যবসত চলেই আসে। তাহলে ওই প্রেমিকের ঘুম নস্ট হইয়া যাইবে আর সেই প্রেমিক মহাশয় আপনাকেও ঘুমাতে দেবে না সুস্থভাবে নিশ্চিত থাকুন।

৫/ ফেইসবুকে সক্রিয় আপনি থাকবেন, কিন্তু মাথা ব্যাথা হবে সেই প্রেমিকের।

৬/ রাত বেরাতে প্রেমিক ম্যাসেজ করবে আপনাকে,  ভাই একটা কথা ছিলো, কিভাবে যে বলবো। 

কাল দেখা হলে বলবো। 

আর কিছুদিন পর বলবো, ভাই এতো রাতে অনলাইনে কি।

৭/ কিরে এতো রাতে ফেইসবুকে কি 🤔 ওইদিকে তো অমুকের ক্রাশ লাইনে আছে আর তুইও লাইনে আছো।  ব্যাপারটা কি রে "ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায় 😑

৮/ আর যদি আপনার সাথে এলাকার সেই আজীব বাসিন্দাদের কারোর ক্রাশের সাথে আপনার ইনবক্সে কোনো এক বিষয়ে কথোপকথন হয়েই যায়। আর যদি সেই চ্যাটলিস্ট কোনোভাবে ভাইরাল হয়। তাহলে ভাববেন আপনি এই কথার সাগরে ভেসে যাচ্ছেন।

৯/ আর হ্যা আপনার আপলোড করা ছবিতে কে কি রকম রিয়্যাক্ট করলো সেটা আপনাকে কস্ট করে দেখতে হবে না।  এটা সেই আজীব বাসিন্দাদের কাজ, ফালতু কেনো কস্ট করতে যাবেন আপনি 🤔।

শুধু তাদের জিজ্ঞেস করতে পারেন, কয়টা লাভ রিয়্যাক্ট দিলো আর কয়টা মাইয়া আর কয়টা পোলায় রিয়্যাক্ট দিলো।

১০/ ভাগ্যিস যদি আপনার সেই এলাকার আজীব বাসিন্দাদের সাথে "misunderstanding" হয়েই থাকে কখনও। তাহলে আপনার পিছনে মিডিয়ার মতো পড়ে থাকবে। 

যেমন রাস্তার কুকুরদের সামনে থেকে খাবার নিয়ে গেলে হুমরি খেয়ে পরে ঠিক তেমনি ভাবে আপনার পিছনে লাগবে।

এবার আসি পোস্ট নিয়ে

১১/ আপনি যদি "মিমার" হয়ে থাকেন। তাহলে দয়া করে এলাকার ওই সকল আজীব বাসিন্দাদের থেকে দূরে থাকুন ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে।

এটাই আপনার জন্য শুভ। 

১২/ আর হ্যা ভুলেও এলাকার ছোটদের আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে জুড়বেন না। কারন ওদের মস্তিষ্ক খুবই স্বচ্ছ হয় ,  উঠতি বয়স বুঝেনিতো ওরা আপনার পোস্টে যতগুলো লাভ রিয়্যাক্ট দেখবে  ওরাও ভাববে ঠিক ততগুলাই আপনি প্রেম করেন।

So be careful

আর বাকিটা আপনার ইচ্ছে।

ভালোবাসা ভালোবাসি 🐚

বিচ্ছেদের ভয় যদি না থাকতো

তাহলে ভালোবাসার মূল্যই থাকতো না।

আজ তার জন্মদিন 🥰

------------------------

আজকে কারো স্পেশাল দিন তাই।

আমি আজ পাগল পাগল জ্ঞানে হারিয়ে গেছি কি ব্লগ লিখবো তাকে নিয়ে।

ভাল গল্প লিখতে পারিনা ,

ছন্দ দিয়ে কবিতা লিখতে পারিনা ,

সুর দিয়ে গান গাইতে পারিনা .

সাহিত্য দিয়ে কথা বলতে পারিনা ,
আবার ভাল ভাবে কাউকে শুভেচ্ছা জানাতেও পারিনা ,

তার পরও এই বে ছন্দে, বে সুরে  তোমাকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

ভগবানের কাছে আজ একটাই প্রাথনা তোমার ভবিষ্যৎ খুব সুন্দর আর সুখের হোক 🥰

প্রিয় 🐝

তোমাকে ছুয়ে ভালোবাসার থেকে,

তোমাকে দূর থেকে অনুভব করে পবিত্রতা মনে করি। 

প্রিয়,,,🐚

প্রেমের জন্য ঠোঁট ছোয়ার থেকে,

কপাল ছোয়াটাই ভালোবাসার 🐝

হ্যা আমি কমলাকান্ত বাবুই ঠিক আছি 🙂

Mridul Chandra

🙃

-সিগারেট খান?

-মাঝেমাঝে।

-বিয়ের পর ছেড়ে দিবেন।

-কেন?

-সিগারেটের গন্ধ সহ্য হয় না আমার।

-কার সিগারেটের গন্ধ অসহ্য লাগলো?

-উফ! এত প্যাচান কেন?

-আচ্ছা। ছেড়ে দিলাম।

-যেদিন সিগারেট খাবেন সেদিন আমার কাছে

আসবেন না। ভালোবাসা বন্ধ!

-সিগারেট খেয়ে লেবুপাতা ঘষে আসবো মুখে।

তাহলে হবে?

-না। বাদ দিবেন টোটালি!

-অ!

-আর একটা কথা!

-জি বলুন।

-আমাকে পছন্দ হয়েছে আপনার?

-আপনি তো দেখতে পুরোই আমার এক্স

গার্লফ্রেন্ডের মতো।

-ওহ! শুনেন আমারও একটা অতীত আছে। এ নিয়ে

ঘাটাঘাটি করবেন না।

-বুঝলাম।

-আর বিয়ের পর ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চাবেন না।

কে লাইক কমেন্ট করলো এই নিয়ে ঝগড়া

করতে পারব না।

-আচ্ছা।

-তাছাড়া আমার কিছু ছেলে বন্ধু আছে। এ নিয়ে ভুল

বোঝবুঝি চলবে না।

-হুম।

-আর আমার কিছু কথা ছিল।

-আরো?

-হু

-বলুন

--আমি খুবই স্বাধীনচেতা মেয়ে। বিয়ের পর

ইচ্ছে হলে জব করব ইচ্ছে হলে ছেড়ে দিব এ

নিয়ে মাথা ঘামাতে পারবেন না।

-হু

-আর সামন্ত প্রভু সেজে থাকা চলবে না। নিজের

কাপড় নিজে ধুবেন, সম্ভব হলে আমারটাও ধুবেন।

-আর?

-সপ্তাহে দুইদিনের বেশি রান্না করতে পারব না।

কাজের মেয়ের হাতের রান্না খেতে গিয়ে

উশখুশ করা চলবে না। প্রয়োজনে আপনিও

সপ্তাহে দুইদিন রান্না করবেন।

-আর?

-ডিশ বিল, বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল দেয়া, বাজার করা এইসব

যাবতীয় কাজ আপনি করবেন। আমাকে আদেশ করা

চলবে না।

-আর?

-রাতে মশারি আপনি টানাবেন।

-আর?

-আর কিছু না। আপাতত এতেই চলবে।

-তবে আপনাকে পূজা করব কবে?

-পূজা করবেন মানে?

-নাহ! ওই যে ফুলটুল এনে বউকে দিতে হয় না?

সেটাই আর কি!

-ওহ! আপনার ইচ্ছে।

-হুম।

-একটা কথা জিজ্ঞেস করার ছিল।

-জি, করুন

-আপনার গার্লফ্রেন্ডের কথা বলছিলেন যে,

আমার মতন দেখতে। তা ব্রেক আপ হলো

কেন?

-ওই তো প্রতিদিন এক চেহারা দেখতে দেখতে

বিরক্তি এসে গিয়েছিলো। তাছাড়া স্বভাবে একটু

স্বৈরাচারী মনোভাব ছিল আপনার মতন।

-কি?

- কিছু না।

.

রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে এসে সিগারেট

ধরালাম।নাহ! এইসব বিয়ে শাদীতে পোষাবে না

আমার! কমলাকান্ত হয়ে থাকাই ঢের ভালো!

😔

Confused

Click here.... 

ভালো থাকার অভিনয়

🥺

 “ছোট্ট একটি মিথ্যা বলে কাউকে হারানো টা খুব সহজ।
কিন্তু ,তাকে হাজার টা সত্য বলেও ফিরে পাওয়া টা অনেক কঠিন”

ভালো থাকিস,,,,

সুপ্ত অনুভব

🍃🍃🍃

আমি যার সাথে বেশি অভিমান করি,
আমি নিজেও জানিনা আমি তাকে কত ভালবাসি.
কারণ অভিমান তার সাথে হয়,
যার সাথে মনের অজান্তে গভীর ভালবাসা রয়…

হঠাৎ করে এলে

🍃🍃

কেনো হঠাৎ তুমি এলে ?
কেনো নয় তবে পুরোটা জুড়ে ?
আজ পেয়েও হারানো যায়না মানা,
বাঁচার মানেটা রয়ে যাবে দূরে ।

প্রিয় 🕊️🐚

কোন এক তীর হারা নদীর ধারে।
চাঁদ,তারা বসে জুটিয়ে প্রেম করে।
তা দেখে রাত হিংসা করে।
অন্ধকার লুকিয়ে রেখে আলোয় দেয় ভরে।
সে আলোয় চাঁদ,তারা কে হারিয়ে ফেলে।
তখন চাঁদ, তারা কে খুঁজতে শুরু করে।
এদিকে নদীর এক কোণে বসে তাঁরা কাঁদিয়া, কাঁদিয়া মরে।

প্রিয় 🕊️

🐚🐚🐚

একদম নিখুঁত মানুষ খুঁজতে যেও না,
বিধাতা মানুষের ভিতর কিছু কিছু খুত মিশিয়ে দিয়েছে;
বেশি নিখুঁত মানুষ খুঁজতে গেলে,
তুমি ভালোবাসার কোনো মানুষই পাবে না..!!

তোর সাথে আমার অনেক কথা বলার ছিলো

🍃

আমি যদি ডাইনে চলি
তুমি চলো বামে,
শীতে যখন কাঁপছি আমি
তুমি ভেজো ঘামে।
তোমার সঙ্গে এখন আমার
কিছুই মিলে না,
কিন্তু তোমায় ছাড়া আমি
চলতে পারিনা।

🐚 ভালোবাসা 🕊️

ভালোবাসা হল এমন একটি শ্বাস যাতে
শুধু খাটে দুজনার বিশ্বাস এটি হল ছোট্ট সুখের বাসা তাইতো
এর নাম রাখা হয়েছে ভালোবাসা।

ভেবেছো কি

হয়তো পৃথিবীর কাছে তুমি কিছুই না,
কিন্তু কারো কারো কাছে তুমিই তার পৃথিবী..

🍃 মন মাঝিরে তুই 🍃

🍃ক্রাশ🍃

👫তোমাকে ভালোবাসি বলেই ভোরের কুয়াশা ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে।💗
ঘাসের বুকে হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে স্বপ্নের ঘোরে।💞
তোমাকে ভালোবাসি বলেই লোকালয় থেকে
ইচ্ছে করে অনেক দূরে কোথাও চলে যাই।💓
যেখানে গেলে খুব কাছে থেকে অনুভূতি গুলো চারপাশে উড়ে বেড়াবে।💚
তোমাকে ভালোবাসি বলেই কল্পনাগুলো বাস্তব বলে ভাবতে ইচ্ছে হয়।💖
অস্থিরতা সব অনেক আদরে ধারণ করতে ইচ্ছে হয় যেন অস্থিরতার সাথেই বসবাস।
তোমাকে ভালোবাসি বলেই বুকের যত্র তত্র এতো
আয়োজন চলে ভালবাসার রাজধানীতে চলে এতো কৌতুহলী রব, যেন তুমি আছো বলেই এই বেঁচে থাকা।💛💙

প্রিয়

🕊️প্রিয়🐚

🍃পথে-ঘাটে পুকুরপারে অনেক মেয়ে দেখেছি।
দেখিনি তোমার মতো, তাই ভালোবেসে ফেলেছি। 🍃

অপেক্ষার স্বার্থকতা

অপেক্ষার স্বার্থকতা

আমার ভালোবাসা সেদিন সার্থক হবে…
যে দিন ভালোবাসার মানুষটি ১
ফোটা চোখের জল ফেলে বলবে…
আমি শুধু তোমাকেই ভালোবাসি।

🐚প্রিয়🐚

🐚প্রিয়🐚

এই পাগলটার সাথে কি থাকবে
ছোট্ট একটা ভালবাসার পাগলাগারদে…

🕊️টুকি🕊️

🍃টুকি🍃

এই টুকি নামটি আমার কাছে খুব কাছের এবং খুব আদরের।

কারন এই নামটি যাকে দিয়েছি তাকে মন থেকেই ভালোবেসে দিয়েছি। নিজের যদি একটা ছোট বোন থাকতো আপন তাহলেও আমি ওরে টুকি নামটাই দিতাম।

আর আমি যাকে এখন এই নামে ডাকি সেও আমার আদরের বোন। হোক সেই বোনটি অন্য ধর্মের কিংবা অনলাইনে পরিচয়।

মন থেকে যদি আপন করা শেখা যায়, তাহলে আকাশের তারার সাথেও মনের ভাব প্রকাশ করা যায়।

কথা গুলো আবেগ মনে হলেও, বাস্তবতা আমার কাছে।

Mridul Chandra

🍃শুধু তোকে ভালোবেসে🍃

🍃বঁধুয়া🍃

খুজে দেখো মনের মাঝে, আছি আমি স্বপ্নের সাঁজে,

তোমার ওই চোখের তারায়, হাজার স্বপ্ন এসে দাঁড়ায়,

সুখের সে স্বপ্নের মাঝে পাবে তুমি আমায়।

আমি শুধু তোমায় চাই বঁধুয়া

আমি শুধু চাইবো তোমায়

জীবনকে খুজতে গিয়ে তোমাকে পেয়েছি, নিজেকে ভালোবাসতে গিয়ে তোমার প্রেমে পড়েছি, জানতাম না কাকে বলে ভালোবাসা।

Mridul Chandra

আমি ভীরু ঠিক তোর জন্য

আমি ভীরু ঠিক তোর জন্য

কারুর দিকে হাত বাড়ালেই হাত সরে যায় দুঃখভেজা।

মেঘ-আড়ালে যখন-তখন মনের আপন ঘাঁটি ভীষণ প্রকম্পিত।

এখন আমি কারুর কোথাও যাবার কথা শুনলে হঠাৎ চমকে উঠি।

Mridul Chandra

স্বপ্ন সত্যি

পাত্রপক্ষ দেখতে এসেছিল মেয়েটিকে।পছন্দও করেছে।ছেলেটি বনেদি বংশের নামকরা সংগীতশিল্পী।

ছন্নছাড়া এক যুবক মেয়েটির বাড়ির সামনে দাড়িয়ে উকিঝুঁকি মারে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলে।সে জানে না,অন্ধকারের আড়াল থেকে তাকে দেখছে মেয়েটি।

একসময় মন খারাপ করে চলে যায় ছেলেটি।অচেনা যুবকের জন্য রাতে বালিশ ভেজায় মেয়েটি।বলতে পারবে না কেন।

সম্ভবত তৃতীয় কোন পক্ষ কানপড়া দেওয়াতে ভেঙে যায় বিয়েটি।মেয়েটা খুশি আবার কিছুটা শঙ্কিত।বিয়ে ভাঙা মেয়ে -বলবে কি লোকে!

প্রচন্ড বিরক্ত মেয়েটির রাশভারী বাবা।রাগে অপমানে ফুটছেন তিনি টগবগ করে।কোন এক ভগঘুরে ছোকরা ঘুরঘুর করছে বাড়ির অাশেপাশে কানে গেল ওনার।

একদিন তিনি ডাকলেন ছেলেটিকে। শুনলেন বৃতান্ত।ভদ্রলোকের মনে কি ছিল কে জানে, ডেকে পাঠালেন মেয়েটিকেও।আচমকা তাদের দুজনের হাত এক করে দিয়ে বললেন"যা তোরা সুখী হ্"।বিয়ে হয়ে গেল অনেকটা পত্রপাঠ।

আচমকা রাজকন্যা পেয়ে গিয়ে একটার পর একটা ঢোক গিলছে ছেলেটি।এ রত্ন সে রাখবে কোথায়?রোমান্টিসিজম যায় যায় অবস্থা। শেষ পর্যন্ত দৌলতপুরের এক টিনশেড বাসায় ঠায় হয় কপোত-কপোতির।

চলবে.....

আমার অপরাধ আমি অপ্রতিষ্ঠিত, এই অপরাধ সব ছেলের

কপাল করে কি এক ভাগ্য নিয়ে জন্মেছি! প্রিয় মানুষ টাকে আপন করে নিতে পারছি না!😭💔

অপ্রতিষ্ঠিততার দোহাই নিয়ে আজ তাকে হারিয়ে ফেলতেছি!😓

ছেলে প্রতিষ্ঠিত না হলেও সে বিয়ে করতে পারবে এমন রীতি প্রচলন নেই কেন এই দেশে!🥺💔

এই রীতি প্রচলন থাকলে তো আর কেউ তাদের প্রিয় মানুষকে হারাতে হতো না!☹️

আমার চোখের সামনে অন্য কারো হাতে ওর সিথিতে সিঁদূর দিবে আর আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবো! চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া যে আর কিছুই করার নেই!😐💔

কেউ দেখবেনা আমার ভেতরের নীরব আর্তচিৎকার! কেউ দেখার বিন্দুমাত্র চেষ্টাও করবে না!😓💔

তাকে আমি হারিয়ে ফেলতেছি!🥺

চাইলেই সেই আগের মতো কথা বলতে পারবো না! রাত্রিবেলায় তাকে ফেইসবুকে পোক দেয়া হবে না!😓

চাইলেই আর তাকে ভিডিও কলে মুখ ভেঙচি দেওয়া হবে না! তাকে আর প্রিয় নামটা ধরে ডাকা হবে না!😢

প্রিয় নামটি " S***@" বলে ডাকলে সেও আর "hm" বলে রিপ্লে দিবে না! 😓💔

ওহ "hm" বলে রিপ্লাই দেওয়ার পর আমিও আর "Vlobashi" কথাটা বলবো না!😢💔

চাইলেই আর তাকে ভালোবাসি বলা হবে না!😭

শত করে চাইলেও তার ধমক খাওয়া হবে না! চাইলেও আর তার ধমক এর পর মুখে হাত রেখে চুপ থাকাটা হবে না!😓💔

ভিডিও কলে আর ইসারা দিয়ে তাকে বলা হবে না "বুকে ঘুমাবি!" বুকে ঘুমাবি শুনে তার লজ্জার হাসিটা আর দেখবো না!😓💔

ভিডিও কলে ওর কপালে "চুমু" খাওয়া আর হবে না!😢

ভিডিও কলে ওর কপালে চুমু খাওয়ার পর ওর মিষ্টি হাসিটা আর দেখবো না!😓💔

চাইলেও আর দেখা হবে না!😭💔

ওর হঠাৎ করেই পায়ে ব্যথা উঠতো!

ব্যথা উঠলে সে আমাকে বলতো, "পা টা টিপে দে না!" পায়ে ব্যথা উঠলে আর কেউ বলবে না "পা টিপ দে!"🥺💔

ওর 'চা' খাওয়ার প্রচুর নেশা ছিল!

সকাল বেলা এখন আর 'চা' খালি পেটে খেলে আমি আর বকা দিবো না! কারণ বকা দেওয়ার অধিকার আর থাকবে না!😢💔

দেরি করে রিপ্লে দিলে এখন আমি আর সন্দেহ করবো না!😢

বানিয়ে বানিয়ে আর বলবো না, "পটোইল্লার লগে নে প্রেম করোর!"🙂

লাইনে আসা মাত্রই তুমিও আর স্ক্রিনশট তুলে দিবে না ইনবক্স এর!🌚💔

তুমি কিন্তু জানো যে আমার প্রচুর রাগ! অল্পতেই আমি রেগে যাই! তুমিও অনেক রাগী!🌸

কিন্তু বিশ্বাস কর,

তোমার প্রতি কেনো জানি আমার রাগ হতো না! কিছুটা অভিমান হতো কিন্তু তোমার মেসেজ আসার সাথে সাথে অভিমানটা উধাও হয়ে যেতো!❤️🥀

যেখানে রাগ-অভিমানটা অন্যদের বেলায় ৩/৪ দিনও থেকে যেতো! তোমার বেলায় সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র!😇🌸

খুব ভালোবাসি তোমাকে!❤️

যার জন্য এতো রাগী হওয়া সত্ত্বেও তোমার উপর রাগ করতে পারিনি কখনো!🖤

তোমাকে তো আমার করে ফেলাম না! অন্যের হয়ে যাবে পরশু!😢

জানো,

তোমার প্রতি না আমার কোন অভিযোগ নেই! শুধু আছে অভিমান! একআকাশ অভিমান!☹️

অনেক আফসোস হচ্ছে জানো! তোমাকে আমার করে না পাওয়ার, আমার করে নিতে না পাওয়ার!😐💔

ভালো থেকো তুমি "S"🖤

অন্যের ভালোবাসায়!🌸

(০৭-০১-২০২১ইং রোজ সোমবার)

তারিখ টা মনে থাকবে সবসময়! কারণ তোমাকে এই দিনে সারাজীবন এর জন্য হারিয়ে ফেলবো!😢💔

তুমি হয়তো কথা গুলো কোনদিন দেখবেও না! তবে হ্যা, তুমি আবার ফেসবুকে ফিরে আসবে এটা আমি জানি! আসলে যে আমার আইডি আমার পেজে ঢুকবে তাও জানি!🌚🥀

ভালো থেকো!🖤

আমার খারাপ থাকাটা শুরু এখান থেকে!😢💔

~এডমিন→